Unknown diseases for lack of sleep and ways to fall asleep faster | ঘুম কমের জন্য অজানা রোগ ও দ্রুত ঘুমানোর উপাই
Unknown diseases for lack of sleep and ways to fall asleep faster
Sleeping Problem & Faster Sleeping Methods |
Many of us have sleep problems but we don't know what diseases can be caused by lack of sleep. And today we will know that and with it how to fall asleep fast.
Lack of sleep where we can have problems?
1. Brain
Many of you may have noticed that if you don't get a good night's sleep, your brain doesn't work well the next day. It is a little less for many and more for many.
This can be due to many reasons, the most important of which is the function of BDNF.
It has many functions. The cells that we have in our brain means that the cells are born, grow, and communicate with each other, that is neurotransmission, apart from these, it is one thing when we want to learn something new and the ability to remember after we learn something. BDNF has a great impact. Now, when we sleep, the activity of BDNF increases. If we don't sleep well, the number of extra BDNF cells will decrease. This means that as many cells as the BDNF needed will not be available for the brain to use. Then BDNF
Things that used to help get things done don't go well.
2. Fertility
A lot of research has been done on this, in one study, large rats were not allowed to sleep to see how the lack of sleep affects their fertility, and later it was found that their sperm function decreased due to this lack of sleep.
Another study conducted on small mice showed that sleep deprivation altered their sexual behavior, decreased testosterone levels, and reduced viable sperm count.
There are even several studies done on humans. In one study, some people were not allowed to sleep more than 5 hours for 8 days in a row. By the end of the study, daytime testosterone levels, known as the sex hormone, had dropped by 10 to 15 percent.
3. Obesity
If you don't get enough sleep, the hormones that make you hungry can increase, causing you to eat more and gain weight.
Lack of sleep can also cause changes in metabolic regulation. Suppose you eat the same amount of food as before, but now your metabolic rate will be slower. Lack of sleep slows down your metabolism rate. In this case, even if you eat the same amount of food, you may find that you are getting fatter than before.
4. Immunity
You will see that some of us get sick a lot while others get sick no more than once or twice a year or maybe even less. This is because people with stronger immune systems are less likely to get sick.
Because the immune system is your body's internal army system. If you walk outside all day or go out for any work or if you stay at home, various bacteria from the air can enter your body, but once you leave, you have an immune system to fight these bacteria. The stronger his body, the more protected he is.
The armies of this immune system that I talked about, such as antibodies, cytokines or these immune cells, are created in most cases when we sleep. It's possible that a bacteria got in and you got sick.
How to fall asleep fast
Arousal should be stopped a few hours before sleep, such as excitement may come from drinking tea, coffee or smoking or from playing any exciting video games or watching any game like a cricket match.
And those nights are not good sleep.
2. Not sleeping during the day, so that it does not affect you at night, many people find that sleeping during the day does not lead to sleep at night.
3. When you go to bed at night you try to keep the temperature of your sleeping area slightly lower than the temperature you normally stay at during the day.
4. 1-2 hours before sleeping, stay away from phones, laptops, and different rays can come from them, which can delay our melatonin hormone production. Melatonin hormone helps us fall asleep, so those of you who are used to using the phone right before going to sleep, try for a day and see if you don't touch the phone for 2 hours before going to sleep, put it somewhere far away and then see if you fall asleep faster.
5. Staying away from the clock, when you're trying to sleep but you can't sleep it seems like so much time has passed I still can't sleep. So don't look at the clock at that time.
So the words that I have said so far are the information provided by Sleep Foundation.
But personally I think there are some missing things and I am telling you what things are missing but I don't know if it will work for you but you can try it.
1. Before going to bed I exercise, I exercise all the energy that I have spent throughout the day and then I exercise what is left then it can be seen that before going to sleep there is no more energy in my body then automatically I fall asleep later you can try it. If you don't have exercise equipment at home, there is a trick that you can do in the garden
2. When we go to sleep all the thoughts of the world come to our mind as soon as we close our eyes. These thoughts can not be done but how to stop them? You have to do a boring job for him which you can count from 1 to 1000 it's very boring job you will find that you are falling asleep after counting. But reciting Tasbeeh can (but it may not bother everyone)
I hope you will like the post and if you like it please share and comment the post. Thank you.
ঘুম কমের জন্য অজানা রোগ ও দ্রুত ঘুমানোর উপাই
আমাদের অনেকেরই ঘুমের সমস্যা আছে কিন্তু আমরা জানি না ঘুমের অভাবে কি কি রোগ হতে পারে। আর আজকে আমরা সেটাই জানবো এবং তার সাথে জানবো কিভাবে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়া যায়।
ঘুমের অভাবে আমাদের কোথায় কোথায় সমস্যা হতে পারে?
1. ব্রেইন
আপনার হয়তো অনেকে খেয়াল করে থাকবেন একরাত ভালমতো ঘুম না হলে পরদিন ব্রেইন আর ভালোভাবে কাজ করে না। এটা অনেকের ক্ষেত্রে একটু কম হয় অনেকের ক্ষেত্রে আবার বেশি হয়।
এটার অনেকগুলো কারন থাকতে পারে তার মধ্যে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বিডিএনএফ এর কার্যকারিতা।
এটার অনেকগুলো কাজ আছে। আমাদের ব্রেইনে যে কোষ আছে মানে কোষকে জন্মানো, বড় হওয়া ও এদের একটার সাথে আরেকটা সম্পর্ক স্থাপন করা মানে নিউরো ট্রান্সমিশন করা, এগুলো ছাড়াও আমরা যখন নতুন কোন কিছু শিখতে চাই সেইটা একটা ব্যাপার এবং আমরা একটা কিছু শেখার পরে সেই মনে রাখার যে ক্ষমতা এই সব কিছুতেই বিডিএনএফের একটা বিরাট প্রভাব আছে। এখন আমরা যখন ঘুমায় তখন বিডিএনএফের কার্যক্ষমতা বাড়তে থাকে। আমরা যদি ভালোভাবে ঘুমাতে না পারি তাহলে বিডিএনএফের বাড়তি কোষগুলোর সংখ্যা কমে যাবে। মানে যতগুলো কোষ বিডিএনএফের দরকার ছিল ততগুলো কোষ মস্তিষ্কে ব্যবহার করার জন্য থাকবে না। তাহলে বিডিএনএফ
যেই কাজগুলি করতে সাহায্য করত সেই কাজগুলো ভালো ভাবে হবেনা।
2. প্রজনন ক্ষমতা
এর ওপর অনেক গবেষণা করা হয়, একটা গবেষণায় বড় ইঁদুরদেরকে ঘুমাতে দেয়া হয় না মানে এই ঘুমের অভাবে তাদের প্রজনন ক্ষমতার ওপর কেমন প্রভাব পড়ে সেটা দেখার জন্য এ কাজ করা হয় এবং পরবর্তীতে দেখা যায় এই ঘুমের অভাবে তাদের শুক্রাণুর কার্যকারিতা কমে গেছে।
আরেকটা গবেষণা করা হয় ছোট ইদুরের ওপর এতে দেখা যায় ঘুমের অভাবে তাদের সেক্সুয়াল বেহাভিয়ার পরিবর্তন হয়ে গেছে তাদের টেস্টোস্টেরন লেভেল কমে গেছে এবং এদের জীবিত শুক্রাণুর পরিমাণ কমে গেছে।
এমনকি মানুষের উপর বেশ কিছু গবেষণা করা হয় একটা গবেষণাতে কিছু মানুষকে টানা 8 দিন 5 ঘণ্টার বেশি সময় ঘুমাতে দেয়া হয়না। গবেষণার সময় যখন শেষ হয়ে গেল তখন দেখা গেল তাদের মধ্যে ডে টাইম টেস্টোস্টেরন লেভেল মানে সেক্স হরমোন যেটাকে বলা হয় সেটা 10 থেকে 15 শতাংশ কমে গেছে।
3. অবিসিটি বা মোটা হয়ে যাওয়া
ঘুম যদি পরিপূর্ণ না হয় তাহলে যে সমস্ত হরমোন আপনাকে বেশি বেশি ক্ষুধা লাগাবে সেই হরমোনের পরিমান বেড়ে যেতে পারেন এর ফলে আপনি খাবেন বেশি ফলে মোটা হয়ে যাবেন।
ঘুমের অভাবে মেটাবলিক রেগুলেশনেও পরিবর্তন হতে পারে ধরেন আপনি আগে যে পরিমাণ খাবার খেতেন এখনো ঠিক একই পরিমাণ খাবার খান কিন্তু এখন আপনার মেটাবলিজম রেট হবে ধীর গতির। ঘুমের অভাবে আপনার মেটাবলিজম রেট টা ধীর গতির হয়ে গেছে। এঅবস্থায় সমপরিমাণ খাবার খেয়েও আপনি দেখবেন আগের থেকে বেশি মোটা হয়ে যাচ্ছেন এমন ঘটনা ঘটতে পারে।
4. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
আমাদের মধ্যে দেখে থাকবেন কেউ কেউ খুব বেশি পরিমাণে অসুস্থ হয় আবার কেউ কেউ দেখা যায় যে বছরে একবার দুইবারের বেশি অসুস্থ হয় না বা হয়ত তার থেকেও কম অসুস্থ হয়। এটার কারণ হচ্ছে যেই লোকের ইমিউন সিস্টেম বেশি শক্তিশালী সেই লোকের রোগাক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম।
কারণ ইমিউন সিস্টেম মানে হচ্ছে আপনার শরীরের ভেতরের আর্মি সিস্টেম। আপনি সারাদিন বাইরে হাঁটাচলা করা বা যে কোন কাজে বাইরে যান বা আপনি যদি ঘরেও থাকেন বাতাস থেকে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া আপনার শরীরের মধ্যে যেতে পারে কিন্তু গেলেইতো আর হয়ে গেল না এই ব্যাকটেরিয়া কে যুদ্ধ করার জন্য আপনার ভেতরে ইমিউন সিস্টেম আছে এটাকে একটা আর্ম সিস্টেমও বলতে পারেন যার আর্মি যত শক্তিশালী তার শরীর ততবেশি সুরক্ষিত থাকে।
এই ইমিউন সিস্টেম এর যে আর্মি দের কথা বললাম যে রকম এন্টিবডি, সাইটোকাইন বা এই ইিমউন কোষ আরো যারা আছে এরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তৈরি হয় আমরা যখন ঘুমাই, আমাদের যদি ঘুমের অভাব হয় তাহলে এই আর্মি সিস্টেম যথেষ্ট শক্তিশালী হবে না ফলে আপনি বাইরে গেলেন আপনার নাক দিয়ে একটা ব্যকটেরিয়া ঢুকে গেল আর আপনি অসুস্থ হয়ে গেলেন এমন হতে পারে।
কিভাবে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়া যায়
1. ঘুমের কয়েক ঘণ্টা আগে থেকে উত্তেজনাকর জিনিসপত্র বন্ধ করতে হবে যেরকম উত্তেজনা আসতে পারে আপনি চা, কফি খাওয়া থেকে অথবা ধূমপান করা থাকে অথবা কোন উত্তেজনাকর ভিডিও গেমস খেলা থেকে অথবা যেকোনো গেম দেখা কিছু হতে পারে যেমন ক্রিকেট ম্যাচ।
এবং ওই রাতগুলোতে কিন্তু ভালমতো ঘুম হয় না।
2. দিনের বেলা না ঘুমানো, যেন রাতের বেলায় এটা আপনার ওপর প্রভাব না পড়ে, অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় দিনের বেলা ঘুমালে রাতে ঘুম আসে না।
3. যখন আপনি রাতে ঘুমাতে যাবেন আপনি চেষ্টা করবেন আপনার ঘুমের জায়গার তাপমাত্রা একটু কম থাকে, স্বাভাবিকভাবে দিনে আপনি যেই তাপমাত্রায় সারাদিন থাকেন তার থেকে যেন একটু কম তাপমাত্রা থাকে।
4. ঘুমানোর 2-1 ঘণ্টা আগে থেকে ফোন, ল্যাপটপ এগুলো থেকে দূরে থাকা এগুলো থেকে বিভিন্ন রশ্মি আসতে পারেন যেটা আমাদের মেলাটোনিন হরমোন প্রোডাকশন ডিলে করতে পারে মানে ধীর গতির করতে পারে। মেলাটোনিন হরমোন আমাদের ঘুম আসতে সাহায্য করে, তো আপনারা যারা ঘুমানোর আগ মুহূর্তে ফোন ব্যবহার করতে অভ্যস্ত আপনারা একটা দিন ট্রাই করে দেখেন ঘুমানোর 2 ঘণ্টা আগে থেকে ফোন স্পর্শ করবেন না দুরে কোথাও রেখে দেবেন তারপর দেখুন আপনার ঘুম দ্রুত আসছে কিনা।
5. ঘড়ি থেকে দূরে থাকা, যখন আপনি ঘুমানোর চেষ্টা করছেন কিন্তু আপনার ঘুম আসছে না তখন দেখা যায় এরকম মনে হয় এতক্ষণ সময় পার হয়ে গেছে দেখি এখন কয়টা বাজে আমি এখনোও ঘুমাতে পারছি না। তো সেই সময় আসলে বার বার ঘড়ির দিকে না তাকানো।
তো এতক্ষণ যেই কথা গুলো বললাম সেগুলো স্লিপ ফাউন্ডেশনের দেয়া তথ্য।
তবে ব্যক্তিগত ভাবে এর মধ্যে কিছু মিসিং আছে বলে আমার মনে হয় আর কি কি জিনিস মিসিং সেগুলো আমি বলছি তবে এটা আমার কাজ করে আপনাদের করবে কিনা জানিনা কিন্তু আপনার এটা চেষ্টা করে দেখতে পারেন
1. ঘুমানোর আগে আমি ব্যায়াম করি, সারাদিন আমার যতটুকু এনার্জি খরচ হয় এরপর যতটুকু অবশিষ্ট থাকে সেইটুকু আমি ব্যায়াম করে শেষ করে ফেলি তখন দেখা যায় ঘুমানোর আগে আগে আমার শরীরে আর কোনো এনার্জি নেই তখন অটোমেটিকলি আমার ঘুম এসে পরে এটা আপনার ট্রাই করে দেখতে পারেন। আপনার বাসায় যদি ব্যায়াম করার জিনিসপত্র না থাকে তাহলে একটা ট্রিক আছে সেটা হল আপনি উঠবস করতে পারেন
2. আমরা যখন ঘুমাতে যায় তখন আমরা চোখ বন্ধ করার সাথে সাথেই দুনিয়ার সমস্ত চিন্তাভাবনা আমাদের মাথায় আসে। এই চিন্তাগুলো করা যাবে না কিন্তু এগুলোকে বন্ধ করবেন কিভাবে? তার জন্য একটা বিরক্তিকর কাজ করতে হবে তার জন্য যেটা করতে পারেন 1 থেকে 1000 পর্যন্ত গুনতে পারেন এটা খুবই বিরক্তিকর কাজ দেখবেন কিছুদুর গুনতে গুনতে আপনি ঘুমিয়ে পড়েছেন। তবে তাসবিহ পাঠ করলে করতে পারেন (তবে এটা সবার কাছে বিরক্তিকর নাও হতে পারে)
আশা করি পোস্ট টি ভাল লাগবে আর ভাল লাগলে পোস্ট টি শেয়ার ও কমেন্ট করবেন ধন্যবাদ।