Monkeypox Virus Symptoms, Outbreak and Treatment

Monkeypox Virus Symptoms, Outbreak and Treatment - 2022


A disease called Monkeypox, which spreads from Africa, has spread to various countries in Europe, including the United States, Canada, Australia. The disease has so far been detected in Europe, Spain, Portugal, Britain, France, Italy, and Sweden.

What is monkeypox disease?

Monkeypox is a viral infection that spreads to small mammals and rodents in the jungles of West Africa and Central Africa. In fact, humans are exposed to the disease through contact with these animals. Later, it can be transmitted from person to person, but it is not very common in humans.
Monkeypox Virus Symptoms, Outbreak and Treatment

What are the symptoms of monkeypox?

Symptoms of monkeypox usually begin with fever and headache. The infected person feels very weak and exhausted, the bone joint may become swollen, then the waist may appear on the body and it is usually contagious.

The patient's body is very itchy for this cocoon. Later wounds appeared from the cocoon. However, like the smallpox, the patient recovers completely, but the scars remain.

How do monkeypox spread?

The monkeypox virus is usually spread through close contact with a patient. It can spread through the skin of the patient or the utensils used. And if you go to the patient, the infection can also be caused by coughing.

Experts say that in most cases, the effects of the virus are mild. The patient usually recovers within 14 to 21 days of the onset of the disease.

How is the monkeypox outbreak happening?

Europe first spread from a monkey then to the monkey pox outbreak in ten African countries since 1970. The first case of the virus was reported in the United States in 2003. That was the first case of the virus spreading outside Africa. A total of 81 cases have been reported in the United States so far. The biggest outbreak of monkeypox occurred in Nigeria in 2017. There, 172 people were infected, 40 years after the first case of monkeypox was caught.

What about monkeypox for homosexuals and bisexuals?

The first is that anyone who comes in contact with the virus can become infected. However, analyzing data on monkeypox cases in Britain, the country's health security agency says most of the victims are city dwellers and gay, bisexual young men. Most of the victims are found to have sores around the genitals. With significant numbers of monkeys being found among gay and bisexual people, the UK's Health Security Agency has specifically encouraged such people to be wary of the symptoms of monkeypox.

What is the treatment of monkeypox?

There is no cure for the monkeypox virus, but any outbreak can be prevented with appropriate measures. The smallpox vaccine has been shown to be 85% effective against the virus. This vaccine is now being used for monkeypox.

How can you beware of monkeypox?

The UK Department of Health has issued some warnings, such as not to come in contact with wild animals or dead wild animals, not to come in contact with animals that appear to be ill, not to eat wild animal meat, not to come in contact with people infected with monkeypox and to use regular hand washing sanitizers.

Does Monkey Pox need quarantine or lockdown?

The UK Department of Health has ordered 21 days of self-isolation for monkeypox sufferers or suspects. However, Belgium is already the first country in Europe to implement a three-week quarantine. However, it is assumed that the virus will not require a lockdown because the spread of the virus is very slow.

Concerned about Monkey Pox?

Experts say there is nothing to worry about if the virus does not spread widely. In most cases, the effects of the virus are mild. Characteristics of the virus are similar to those of chickenpox, and within a few weeks the infected person recovers.


Translate To Bangla Language

মাঙ্কিপক্স ভাইরাসের লক্ষণ, প্রাদুর্ভাব এবং চিকিৎসা -2022


আফ্রিকা থেকে ছড়ানো মানকিপক্স নামে এক ধরনের রোগ যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। ইউরোপ, স্পেন, পর্তুগাল, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইতালি, এবং  সুইডেনে এখন পর্যন্ত এই রোগ শনাক্ত হয়েছে।

মাংকিপক্স রোগ কী?

মাংকিপক্স এক ধরনের ভাইরাল ইনফেকশন, যে ভাইরাস পশ্চিম আফ্রিকা এবং মধ্য আফ্রিকার জঙ্গলের ছোট আকারের স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং ইঁদুর জাতীয় প্রাণীর মধ্যে থাকে। এই প্রাণীগুলোর সংস্পর্শে আসলে মানুষ এই রোগে সংক্রমিত হয়। পরবর্তীতে মানুষ থেকে মানুষেও সংক্রমণ হয়ে থাকে তবে মানুষের মধ্যে সংক্রমণের ক্ষেত্রে এর সংক্রমণ খুব বেশি হয় না।

 

মাংকিপক্সের লক্ষণ কী?

মাংকিপক্স এর উপসর্গ সাধারণত জ্বর ও মাথা ব্যাথা দিয়ে শুরু হয়। আক্রান্ত ব্যক্তি খুবই দুর্বল অবসন্ন বোধ করে, হাড়ের জয়েন্ট ফুলে যেতে পারে, এরপর শরীরে কটি দেখা দেয় আর এটি সাধারণত সংক্রামক হয়ে থাকে।

 

এই গুটির জন্য রোগীর দেহে খুব চুলকানি হয়। পরে গুটি থেকে ক্ষত দেখা দেয়। তবে গুটি বসন্তের মতোই রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠলেও এ সব ক্ষরে চিহ্ন থেকে যায়। 


মাংকিপক্স কীভাবে ছড়ায়?

মাংকিপক্স ভাইরাস সাধারণত রোগীর ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শ থেকে ছড়ায়। রোগীর ত্বক অথবা ব্যবহার করা বিছানার তৈজসপত্রের মাধ্যমে ছড়াতে পারে। আর রোগীর কাছে গেলে কাশির মাধ্যমেও সংক্রমণ হতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই ভাইরাসের প্রভাব বেশি মৃদু। সাধারণত রোগ দেখা দেয়ার 14 থেকে 21 দিনের মধ্যে রোগী সুস্থ হয়ে যান।


সমকামী এবং উভকামীদের ক্ষেত্রে মাংকিপক্স কেমন?

প্রথম কথা হচ্ছে এই ভাইরাসের সংস্পর্শে থাকলে যে কেউ এতে আক্রান্ত হতে পারেন। তবে ব্রিটেনে মাংকিপক্স আক্রান্তদের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেশটির হেলথ সিকিউরিটি এজেন্সি বলছে আক্রান্তদের অধিকাংশ শহরের বাসিন্দা এবং সমকামী, উভইকামী কম বয়সী পুরুষ। বেশিরভাগ আক্রান্তদের যৌনাঙ্গ এর আশেপাশে ঘা এর মত পাওয়া যাচ্ছে। যেহেতু সমকামী এবং উভকামী দের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় মাংকিপক্স পাওয়া যাচ্ছে তাই বৃটেনের হেলথ সিকিউরিটি এজেন্সি এ ধরনের মানুষদের মাংকিপক্সের উপসর্গের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে বিশেষভাবে উৎসাহিত করেছেন।

কীভাবে মাংকিপক্সের প্রকোপ ঘটছে?

ইউরোপ প্রথম ছড়িয়ে ছিল একটি বানর থেকে এরপর 1970 সাল থেকে আফ্রিকার দশটি দেশের মাংকি পক্স এর প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম এই ভাইরাসের রোগী শনাক্ত হয় 2003 সালে। সেটাই ছিল এই ভাইরাস আফ্রিকার বাইরে ছড়িয়ে পড়ার প্রথম কেস। যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত মোট 81 টি কেস ধরা পড়েছে। মাংকিপক্সের সবচেয়ে বড় প্রকোপ দেখা দেয় নাইজেরিয়াতে 2017 সালে। সেখানে মাংকিপক্সের প্রথম কেস ধরা পড়ার 40 বছর পর এতে 172 জন আক্রান্ত হন। 


মাংকিপক্সের চিকিৎসা কী?

মাংকিপক্স ভাইরাসের কোনো চিকিৎসা নেই তবে যে কোনো প্রাদুর্ভাব এর মতই উপযুক্ত পদক্ষেপ নিয়ে এর প্রকোপ রোধ করা যায়। এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে গুটি বসন্তের টিকা 85% কার্যকর বলে দেখা গেছে। মাংকিপক্সের জন্য এখন এই টিকাই ব্যবহার করা হচ্ছে।


মাংকিপক্স থেকে আপনি কিভাবে সতর্ক থাকবেন?

বৃটেনের স্বাস্থ্য বিভাগ এ বিষয়ে কিছু সর্তকতা জারি করেছে, যেমন বন্যপ্রাণী বা মৃত বন্য পশুর সংস্পর্শে না যাওয়া, অসুস্থ মনে হচ্ছে এরকম প্রাণের সংস্পর্শে না থাকা, বন্য পশুর মাংস না খাওয়া, মাংকিপক্সে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংস্পর্শে না যাওয়া এবং নিয়মিত হাত ধোয়া সেনিটাইজার ব্যবহার করা।

মাংকিপক্সে কি কোয়ারেন্টিন বা লকডাউন প্রয়োজন আছে?

বৃটেনের স্বাস্থ্য বিভাগ মাংকিপক্সে আক্রান্ত বা সন্দেহভাজন আক্রান্তদের 21 দিনের সেল্ফ আইসোলেশন এর নির্দেশ দিয়েছে। তবে ইউরোপের প্রথম দেশ হিসেবে ইতোমধ্যেই বেলজিয়াম তিন সপ্তাহের কোয়ারেন্টিন কার্যকর করেছে। তবে এই ভাইরাসে লকডাউন এর প্রয়োজন হবে না বলেই মনে করা হয় কারণ ভাইরাসটির ছড়ানোর গতি খুবই কম।

মাংকিপক্স নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে?

 বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যাপক হারে ছড়িয়ে না পড়লে এই ভাইরাস নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছুই নেই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই ভাইরাসের প্রভাব বেশ মৃদু। এই ভাইরাস এর বৈশিষ্ট্য জলবসন্তের মত, কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী সুস্থ হয়ে ওঠেন।


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
close