বিভিন্ন ফলের গুনাগুন জেনে নিন। Quality Fruit
Palm Kernels
পাম কার্নেলের পুষ্টি ও ঔষধি গুণাবলী:
- এটি ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ থেকেও রক্ষা করে
- ভাল স্মৃতিশক্তি বজায় রাখে এবং শারীরিক স্বাস্থ্য রক্ষা করে।
- বমি বমি ভাব দূর করে।
- দাঁতের জন্য খুবই উপকারী। দাঁতের এনামেল ভালো রাখে এবং দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।
- তালের খোসা হাড় মজবুত করে।
- রক্তস্বল্পতা দূর করতে দারুণ ভূমিকা রাখে।
- খেজুরের কুচি খেলে লিভারের সমস্যা দূর হয়।
- ক্ষুধা বাড়াতে সাহায্য করে।
- তালের কার্নেল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- গরমের দিনে তালের খোসার পানিযুক্ত অংশ পানিশূন্যতা দূর করে।
- শরীরকে অক্লান্ত রাখে।
- তালের খোসায় ভিটামিন সি এবং বি কমপ্লেক্স থাকে যা শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী।
- ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে।
- শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- খেজুর শরীরে কোষের ক্ষয় রোধ করে। ক্ষয় হয়ে গেলেও এটি পূরণ করে।
- যৌবন ধরে রাখে।
- এতে খুব কম চিনি থাকে।
- খেজুর ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়।
- এছাড়াও হাড়ের রোগ প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।
Banana
- কলার পুষ্টিগুণ ও ঔষধি গুণাবলীঃ
- বিষণ্নতা প্রতিরোধে কাজ করে।
- হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
- উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।
- স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
- রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়।
- শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
- উর্বরতা একজন মহিলার দুর্বলতা কমাতে এবং রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখতে কাজ করে।
- পাকস্থলীর অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে।
- আলসার প্রতিরোধে কাজ করে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে শরীর সুস্থ রাখে।
- কিডনি সুস্থ রাখে।
- শরীরে শক্তি যোগায়।
- খাবার হজমে সাহায্য করে।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- অম্বল প্রতিরোধ করে।
- ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
- মানসিক চাপ কমায় এবং আপনাকে ভালো ঘুমাতে সাহায্য করে।
- ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করে।
- শরীরে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বাড়ায়।
- রক্তশূন্যতার মতো রোগের প্রকোপ কমায়।
- ওজন নিয়ন্ত্রণে আসে।
- আমলকির পুষ্টিগুণ ও ঔষধি গুণাবলীঃ
- আমলকি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপর কাজ করে।
- বমি বন্ধ করতে কাজ করে।
- এটি হৃৎপিণ্ড ও মস্তিষ্ককে শক্তিশালী করে।
- এটি দাঁত, চুল ও ত্বক ভালো রাখে।
- এটি ক্ষুধা বাড়ায়।
- কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথাব্যথা, অ্যাসিডিটি, রক্তস্বল্পতা, বমি বমি ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
- এটি ডায়াবেটিসে উপকারী।
- খুশকির সমস্যা দূর করে।
- প্রতিদিন সকালে আমলকির রস খেলে পেপটিক আলসার প্রতিরোধে কাজ করে।
- আমলকি শরীরকে টক্সিন দূর করতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- আমলকি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে খুব দ্রুত কাজ করে।
- আমলকি চুলের ফলিকলকে শক্তিশালী করে এবং চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।
- আমলকির রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলস সারাতে পারে।
- পেট ফাঁপা এবং বদহজম প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- আমলকির রস দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
- প্রতিদিন আমলকির রস পান করলে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হয় এবং দাঁত মজবুত থাকে।
- আমলকি মুখের স্বাদ ও গন্ধ বাড়ায়।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- মানসিক চাপ কমায়।
- কাশি, বমি, অনিদ্রা, ব্যথায় আমলকি খুবই উপকারী।
- আমলকির রস ব্রঙ্কাইটিস ও হাঁপানির জন্য উপকারী।
- শরীর ঠান্ডা রাখে।
- শরীরের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
- পেশী শক্তিশালী করে।
- শরীরের অপ্রয়োজনীয় মেদ ঝরাতে সাহায্য করে।
- লোহিত রক্ত কণিকার সংখ্যা বাড়ায় এবং দাঁত ও নখ ভালো রাখে।
- পেট ব্যথা এবং রক্তশূন্যতা দূর করতে ভালো কাজ করে।
- রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখতে সাহায্য করে।
syzygium malaccense
জামরুল এর পুষ্টি ও ঔষধি গুণাবলী:
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
- হার্টের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
- শরীর থেকে দূষিত পদার্থ দূর করে।
- শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বেশ কার্যকর।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
- চর্বি নিয়ন্ত্রণ করে।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখে।
- লিভার ও মস্তিষ্ক রক্ষায় কাজ করে।
- কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
- হজমশক্তি বাড়ায়।
- পেশী শক্তিশালী করে এবং পেশী ব্যথা উপশম করে।
- চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতেও এর ভূমিকা অনন্য।
- প্রতিদিন একটি তাজা জামরুল খেলে আপনার অপুষ্টি কিছুটা হলেও পূরণ হতে পারে।
Vedana
ডালিম বা বেদানার পুষ্টি ও ঔষধি গুণাবলী:
- হার্ট সুস্থ রাখে।
- শরীরের ত্বক সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে।
- রক্তস্বল্পতা দূর করে।
- হাড় ভালো রাখে।
- সর্দি-কাশি উপশম করে।
- দাঁতের যত্নে উপকারী।
- রক্তে শর্করার মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখে।
- ক্যানসার প্রতিরোধে ডালিম বা বেদের রস খুবই উপকারী একটি খাবার।
- বয়সের ছাপ কমায়।
- রক্তের তরলতা বজায় রাখে।
- রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়ায়।
- আর্থ্রাইটিস থেকে রক্ষা করে।
- স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
- হজমে সাহায্য করে।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি।
- প্রাকৃতিক ইনসুলিন হিসেবে কাজ করে।
- ডালিম ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী।
- জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ ও ঔষধি গুণাবলীঃ
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- সর্দি, জ্বর ইত্যাদি দূরে থাকুন।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
- ত্বক ও চুলের যত্নে খুবই কার্যকরী।
- ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- জলপাইয়ের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্ট ব্লক প্রতিরোধ করে
- ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- শরীরের অভ্যন্তরে চর্বি কোষ ভাঙতে সাহায্য করে।
- কালো জলপাই আমাদের শরীরে রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
- হজমে সাহায্য করে।
- জলপাই চোখের জন্য উপকারী।
- জলপাই অ্যালার্জি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- ত্বকের ইনফেকশন ও অন্যান্য ক্ষত সারাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
- জলপাই শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং অ্যামিনো অ্যাসিড সরবরাহ করে।
- জলপাইয়ে রয়েছে ওলিক অ্যাসিড এবং এই ওলিক অ্যাসিড হার্টকে রক্ষা করে।
- জলপাইয়ে রয়েছে পলিফেনল। এটি মস্তিষ্কে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়।
- জলপাইয়ে রয়েছে ওলিক অ্যাসিড। এই অলিক অ্যাসিড ত্বককে নরম, মসৃণ এবং সুস্থ রাখে।
- জলপাই নিয়মিত সেবনে ত্বকের বলিরেখা 20% শতাংশ কমে যায়।
Grapefruit
জাম্বুরার পুষ্টিগুণ ও ঔষধি গুণাবলীঃ
- ঠাণ্ডা, ফ্লু জনিত সমস্যার জন্য জাম্বুরা খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
- জাম্বুরা অন্ত্র, অগ্ন্যাশয় এবং স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
- ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- এটি শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে সাহায্য করে।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- জাম্বুরা রক্তনালীকে সংকুচিত ও প্রসারিত করার ক্ষমতা বাড়ায়।
- ডায়াবেটিস, জ্বর, অনিদ্রা, পেট ও অগ্ন্যাশয়ের বিভিন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- এছাড়াও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে।
- জাম্বুরা বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগ থেকে রক্ষা করে।
- জাম্বুরা নিয়মিত সেবন কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং পেটের বিভিন্ন হজমের সমস্যা নিরাময় করে।
- রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়।
- মজবুত হাড় তৈরি করে।
- দৃষ্টিশক্তির জন্য উপকারী।
- মাড়ির রোগ সাড়া দেয়।
- কিডনিতে পাথর হওয়া প্রতিরোধ করে।
- অ্যাসিডিটি প্রতিরোধে জাম্বুরা।
- রক্ত পরিষ্কার রাখে।
- বার্ধক্য রোধ করে।
- ক্ষুধা বাড়ায়।
- ত্বক ভালো রাখে।
Kamranga
কামরাঙ্গার পুষ্টিগুণ ও ঔষধি গুণাবলীঃ
- পাকা ফল রক্তপাত বন্ধ করে।
- গরম পানিতে ফল ও পাতা সিদ্ধ করে পান করলে বমি বন্ধ হয়।
- কামরাঙ্গা ত্বককে মসৃণ করে।
- এতে রয়েছে অ্যালার্জিক অ্যাসিড যা খাদ্যনালী (অন্ত্রের) ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
- এর পাতা এবং কচি ফলের রসে ট্যানিন থাকে যা রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।
- চিকেনপক্স ও কৃমি নিরাময়ে এর পাতা ও ডাগরের গুঁড়া ব্যবহার করা হয়।
- কামরাঙ্গা পুড়িয়ে তা দিয়ে খেলে সর্দি-কাশি সহজে সেরে যায়।
- কামরাঙ্গা ম্যাশ ক্ষুধা ও হজমশক্তি বাড়ায়।
- কামরাঙ্গা খেলে পেটের ব্যথায় উপকার পাওয়া যায়।
- জ্বরের জন্য শুকনো কামরাঙ্গা খুবই উপকারী।
- শুকনো কামরাঙ্গার গুঁড়া ২ গ্রাম পানির সঙ্গে দিনে একবার খেলে অর্শ সেরে যায়।
- কামরাঙ্গা শীতল এবং টক। তাই এটি অ্যান্টিপারস্পিরান্ট, এক্সপেক্টর এবং অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে। 🚫 তবে যাদের কিডনির সমস্যা আছে তাদের কামরাঙ্গা বা এর জুস পান থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকতে হবে।
Hog Plum
আমড়ার পুষ্টি ও ঔষধি গুণাবলী:
- বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে।
- স্ট্রোক এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
- হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখে।
- ক্যান্সারসহ অন্যান্য রোগ প্রতিরোধ করে শরীর সুস্থ রাখে।
- সর্দি, কাশি ও কফ উপশম করে।
- রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
- দাঁত ও মাড়ির বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে।
- শরীরে পেশী তৈরিতে সাহায্য করে।
- আমড়া ত্বক, নখ ও চুল সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
- যারা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন তাদের জন্য আমড়া খুবই উপকারী।
- রক্ত জমাট বাঁধার ক্ষমতা বাড়ায়।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।
- আমড়া খেলে অরুচি দূর হয়।
- মুখে স্বাদ ফিরে আসে, ক্ষুধা বাড়ে।
Lotcon
লটকনের পুষ্টিগুণ ও ঔষধি গুণাবলী:
- হাড় গঠনে সাহায্য করে।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- গরমে তৃষ্ণা মেটায়।
- খনিজ পদার্থে ভরপুর।
- কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
- লটকনের বীজ গনোরিয়া রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
- ডায়রিয়া উপশমে লটকন পাতার গুঁড়া খুবই কার্যকর।
- লটকনের পাতা ও শিকড় খেলে পেটের বিভিন্ন অসুখ ও জ্বর সেরে যায়।
- সর্দি-কাশি সারাতে বেশ কার্যকর।
- লটকন দাঁতের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে।
- উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বেশ উপকারী।
- শরীরের রক্তশূন্যতা পূরণ করে।
- লটকনে থাকা ফাইবার হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
- ভিটামিন সি ত্বক, দাঁত ও হাড় সুস্থ রাখে।
- চর্মরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- লটকন বমি বমি ভাব এবং বমি উপশম করতে পারে।
- মানসিক চাপ কমায়।
- মুখের রুচি বাড়ায় এবং ক্ষুধা বাড়ায়।
Jackfruit
কাঁঠালের পুষ্টিগুণ ও ঔষধি গুণাবলীঃ
- হাড় মজবুত ও মজবুত করে।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- চোখ ভালো রাখে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
- শরীরে রক্তশূন্যতা দূর করে।
- কাঁঠাল হজমশক্তি বাড়ায়।
- কাঁঠাল ত্বকের জন্য ভালো।
- কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ খুবই কম। এই ফল খাওয়ার ফলে ওজন বাড়ার আশঙ্কা খুবই কম।
- কাঁঠাল ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
- উচ্চ রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখে এবং হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
- কাঁঠাল হাঁপানি প্রতিরোধ করে।
- কাঁঠাল থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- পাইলসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
- রাতকানা প্রতিরোধ করে।
- সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা করে।
- টেনশন ও নার্ভাসনেস কমাতে কাঁঠাল খুবই কার্যকরী।
- বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েরা তাজা পাকা কাঁঠাল খেয়ে দুধের পরিমাণ বাড়ায়।
- প্রতিদিন 200 গ্রাম তাজা পাকা কাঁঠাল খেলে গর্ভবতী মহিলাদের এবং তাদের অনাগত শিশুদের সব ধরনের অপুষ্টি দূর হয়।
- গর্ভবতী মহিলারা তাদের স্বাস্থ্য স্বাভাবিক রাখতে এবং ভ্রূণের বৃদ্ধি স্বাভাবিক রাখতে কাঁঠাল খান।
- মাড়ি মজবুত করে।
- আলসার এবং বার্ধক্য প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
- কাঁঠাল বদহজম প্রতিরোধ করে।
- কাঁঠাল রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- রক্ত সংকোচন প্রক্রিয়ার সমাধানেও ভূমিকা পালন করে।
- লিচুর উপকারিতা ও ঔষধি গুণাবলীঃ
- লিচু শরীর ঠান্ডা রাখে।
- তৃষ্ণা নিবারণ করে এবং শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে।
- দেহের বায়ু, কফ ও পিত্ত নাশ করে।
- দীর্ঘ অসুখের পর প্রচণ্ড ক্লান্তি বা দুর্বলতা হলে প্রতিদিন চার থেকে পাঁচটি লিচু সামান্য লবণ মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
- মস্তিস্কের দুর্বলতার কারণে স্মৃতিভ্রংশ হলে বিস্মৃত মনের মানুষরা দিনে আট থেকে দশটি লিচু লবণ মিশিয়ে খেলে স্মৃতিশক্তি স্বাভাবিক হয়।
- লিচু হৃদরোগী ও লিভারের রোগীদের জন্য উপকারী।
- মৌসুমে দিনে দুবার চার-পাঁচটি লিচু খেলে বয়স বাড়ে কিন্তু শরীরের সৌন্দর্য বজায় থাকে।
- যকৃতের রোগে ভুগলে ঠিকমতো ক্ষুধা লাগে না। খাবারের প্রতি অরুচিবোধ আছে। সেক্ষেত্রে দিনে দুবার লিচুর শরবত পান করা বা দিনে দুবার ৫-৬টি লিচু খেলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
- লিচু ফল কাশি, পেটব্যথা, টিউমার এবং গ্রন্থির বৃদ্ধি দমনে কার্যকর।
- লিচুতে রয়েছে ভিটামিন সি যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে সুন্দর, স্বাস্থ্যকর এবং বয়সের ছাপ থেকে দূরে রাখে।
- লিচুতে রয়েছে পর্যাপ্ত পটাশিয়াম যা ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য ঠিক রাখে এবং সোডিয়াম নিয়ন্ত্রণে রাখে।
- লিচুতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- লিটুতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, কপার, ফোলেট এবং ম্যাঙ্গানিজ যা লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে এবং খনিজগুলির চাহিদাও পূরণ করে।
- লিচু হাঁপানি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- এতে রয়েছে ফাইবার যা হার্টকে সুস্থ রাখে।
- লিচু প্রাকৃতিক চিনির শক্তির মাত্রা বজায় রাখে।
- লিচুতে রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- লিচুতে রয়েছে প্রচুর আঁশ। তাই লিচু হজমে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় লিচু অত্যন্ত উপকারী।
- পেটের সব গোলমাল মেটাতে লিচু খুবই সহায়ক।
- লিচু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আমাদের প্রতিদিন যে অ্যাসকরবিক অ্যাসিডের প্রয়োজন হয় তার বেশিরভাগই লিচু থেকে পাওয়া যায়। এ কারণে লিচু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। লিচু শ্বেত রক্ত কণিকার কার্যকারিতা বাড়ায়।
- রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। লিচুতে থাকা কপার আমাদের শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। লিচু লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। লোহিত রক্তকণিকা শরীরের বিভিন্ন কোষে অক্সিজেন সরবরাহ করে। ফলে আমাদের হার্টও ভালো থাকে।
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণকারী: লিচু রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। লিচুতে থাকা পটাশিয়াম শিরা এবং ধমনীর উপর চাপ কমাতে সাহায্য করে।
- ত্বকের জন্য ভালো: লিচু আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতেও সাহায্য করে। লিচুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বককে উজ্জ্বল ও কোমল করে।
- ওজন কমাতে: লিচুতে থাকা ডায়েটারি ফাইবার ওজন কমাতে খুবই উপকারী। লিচুতে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং ক্যালরি কম। তাই ওজন কমানোর জন্য লিচু একটি আদর্শ ফল। এছাড়াও লিচুতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ এবং কপার।
- লিচু ফল কাশি, পেটব্যথা, টিউমার এবং গ্রন্থির বৃদ্ধি দমনে কার্যকর।
- লিচুতে অলিগনোল নামক একটি উপাদান রয়েছে। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লুয়েঞ্জা হিসাবে বিবেচিত হয়। এই উপাদানটি রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। ত্বকে ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করে।
- সবশেষে মনে রাখতে হবে যে, কোনো মুসলমান যদি কোনো গাছ লাগায় বা কোনো ফসল রোপণ করে এবং তা থেকে মানুষ, পাখি ও অন্যান্য প্রাণী খায়, তাহলে তা রোপণকারীর সদকা হিসেবে গণ্য হবে। তাই রোগমুক্ত জীবন চাই, ফলন ঔষধি চারা। গাছের মতো বন্ধু নেই, খাবার, পুষ্টি, ওষুধ পাই।
Carrots
গাজরের মতো অনেক গুণাবলী:
- গাজর-লেবুর মিশ্রণ জয়েন্টের ব্যথায় উপকারী।
- অন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
- গাজর মানবদেহে অ্যাসিড ও ক্ষারের ভারসাম্য বজায় রাখে।
- গাজর রক্ত পরিষ্কারক হিসেবে ভূমিকা পালন করে।
- স্নায়ুতন্ত্রের স্বাস্থ্য এবং স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।
- পেটের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ডায়রিয়া, ডায়রিয়া, বদহজম ইত্যাদি সমাধানে সাহায্য করে।
- এটি কিডনি রোগ এবং অ্যালার্জির সমস্যা দূর করতে খুবই কার্যকরী।
- থাইরয়েড হরমোন সংশ্লেষণকে বাধা দেয়।
- শক্তি দেয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
- শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের অপুষ্টি দূর করে।
- শিশুদের হাড়ের গঠন এবং চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।
- শরীরে শক্তি যোগায়।
- দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে।
- হার্টকে সুস্থ ও সক্রিয় রাখে।
- হাড় ভালো ও মজবুত রাখে।
- উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
- ত্বক সুস্থ ও সুন্দর রাখে।
- হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
- বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- মস্তিষ্কের ক্ষতি কমায়।